(ক) নবী এর উপর পঠিত কতিপয় বাক্য:
আব্দুর রহমান বিন আবু লায়লা হতে বর্ণিত, তিনি তার বর্ণনায় বলেন, কাআব বিন আজরাহ আমার সাথে সাক্ষাৎ করে বললেন: আমি কি তোমাকে এমন উপহার প্রদান করব না, যা আমি নবী হতে শুনেছি?
আমি বললাম: হা, আপনি আমাকে উপহার দিন।
তিনি বলেন: আমরা রাসূলুল্লাহ্ কে জিজ্ঞাসা করে বললাম: হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে কিভাবে সালাম জানাব তা আল্লাহ আমাদেরকে জানিয়েছেন। তবে আপনার ও আপনার পরিবারের লোকের উপর আমরা কিভাবে দরূদ পাঠ করব? তিনি বলেন: তোমরা পাঠ করো:
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ كَمَا صَلَّيْتَ عَلى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللّهُمَّ بَارِكْ عَلى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدِ كَمَا يَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ."
আল্লাহুম্মা সাল্লি আ'লা মুহাম্মাদিউঁ ওয়াআলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সল্লাইতা আ'লা ইব্রাহীমা ওয়া আ'লা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিউ ওয়া আ'লা আলি মুহাম্মাদ কামা বারাকতা আ'লা ইব্রাহীমা ওয়া আ'লা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্মাজীদ ।
হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর বংশধরের প্রতি রহমত অবতীর্ণ কর, যেমনভাবে রহমত অবতীর্ণ করেছিলে ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম ও তাঁর বংশধরের প্রতি। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীত। হে আল্লাহ্! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ও তাঁর বংশধরের প্রতি প্রাচুর্য দান কর যেমনভাবে প্রাচুর্যবান করেছিলে ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম ও তাঁর বংশধরকে। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও মর্যাদাবান।
সাহিহ বুখারী, কিতাবুল আম্বিয়া, হাদিস নং ৩৩৭০, ৬/৪০৮।
২। কাআব বিন আজরাহ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন:
আমরা নবী (সাঃ) এর কাছে গিয়ে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে কিভাবে সালাম দিতে হবে তা জেনেছি, তবে আপনার উপর কিভাবে দরূদ পাঠ করব?
তিনি বলেন: তোমরা বল:
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّد وَعَلى آل مُحَمَّد كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللّهُمَّ بَارك عَلى مُحَمَّد وَعَلى آل مُحَمَّد كَمَا بَارَكْتَ عَلَى آلِ رَاهِيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ ."
আল্লাহুম্মা সাল্লি আ'লা মুহাম্মাদিওঁ ওয়াআলা আলি মুহাম্মাদিন কামা সল্লাইতা আ'লা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আ'লা আলি মুহাম্মাদ কামা বারাকতা আ'লা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্মাজীদ ।
হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর বংশধরের প্রতি রহমত অবতীর্ণ কর, যেমনভাবে রহমত অবতীর্ণ করেছিলে ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম এর বংশধরের প্রতি । নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীত। হে আল্লাহ্! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ও তাঁর বংশধরের প্রতি প্রাচুর্য দান কর যেমনভাবে প্রাচুর্যবান করেছিলে ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম এর বংশধরকে। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও মর্যাদাবান।
বুখারী ও মুসলিম: সহীহ বুখারী, কিতাবু দাওয়াত অধ্যায়, নবী উপর দরূদ পাঠ পরিচ্ছেদ, হাদীস নং ৬৩৫৭, ১১/১২৫; এবং হাদীসের মূল শব্দগুলি তার। সহীহ মুসলিম, নামায অধ্যায়, তাশাহহুদ পাঠের পর নবী এর উপর দরূদ পাঠ পরিচ্ছেদ, হাদীস নং ৬৬-(৪০৬), ১/৩০৫।
৩। আবু হামীদ আসসাআদী হতে বর্ণিত, তারা (সাহাবারা) রাসূলুল্লাহ কে বলল: হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কিভাবে আপনার উপর দরূদ পাঠ করব?
তিনি বললেন: তোমরা বল:
صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ وَ أَزْوَاجه وَ ذُرِّيَّته كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ إِنَّكَ حمِيدٌ مَجِيدٌ، اللّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَ أَزْوَاجِه وَ ذُرِّيَّتِهِ كَمَا بَارَكْتَ عَلَى آلِ اهيمَ إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ..
আল্লাহুম্মা সাল্লি আ'লা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আযওয়াজিহী জুররিয়্যাতিহী ওয়া
কামা সল্লাইতা আ'লা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ।
আল্লাহুম্মা বারিক আলা মুহাম্মাদিউ আযওয়াজিহী ও জুররিয়্যাতিহী কামা বারাকতা আ'লা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাক হামীদুম্মাজীদ ।
হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর স্ত্রীগণ ও বংশধরের প্রতি রহমত অবতীর্ণ কর, যেমনভাবে রহমত অবতীর্ণ করেছিলে ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম এর বংশধরের প্রতি। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও সম্মানীত। হে আল্লাহ্ তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ও তাঁর স্ত্রীগণ বংশধরের প্রতি প্রাচুর্য দান কর যেমনভাবে প্রাচুর্যবান করেছিলে ইব্রাহীম আলাইহিস্ সালাম ও এর বংশধরকে। নিশ্চয় তুমি প্রশংসনীয় ও মর্যাদাবান।
সহীহ বুখারী, কিতাবুল আম্বিয়া, হাদীস নং ৩৩৬৯, ৬/৪০৭।
৪ । হাফেয ইবনে হাজার বলেন: বিভিন্ন বর্ণনার মাঝে সব চেয়ে ছোট দরূদ হলো:
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلى مُحَمَّد كَمَا صَلَّيْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ
আল্লাহুম্মা সাল্লি আ'লা মুহাম্মদিন কামা সাল্লাইতা আলা ইব্রাহীমা।
হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওতাঁর স্তীগণ ও রংশধরের প্রতি রহমত অবতীর্ণ কর, যেমনভাবে রহমত অবতীর্ণ করেছিলে ইব্ররাহীম আলাইহিস্ সালাম এর বংশধরের প্রতি। ফাতহুল বারী ১১/১৬৬।
(খ) নবী এর উপর দরূদ পাঠের ফযিলতঃ
১। আল্লাহর পক্ষ হতে দশটি রহমত:
২। দশটি গুনাহ মাফ
৩। দশটি মর্যাদা বৃদ্ধিঃ
আনাস বিন মালেক )হতে বর্ণিত, তিনি তার বর্ণনায় বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেছেন: যে ব্যক্তি আমর উপর একবার দরূদ পাঠ করবে, তার পরিবর্তে আল্লাহ তায়ালা তার উপর দশটি রহমত বর্ষণ করবেন, এবং দশটি গুনাহ ক্ষমা করা হবে ও দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করা হবে।
সুনানে নাসায়ী, নামাযে ভুল অধ্যায়, নবী এর উপর দরূদ পাঠের ফযিলত পরিচ্ছেদ, ৩/৫০, এবং শায়খ আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। (দেখুনঃ সহীহ সুনানে নাসায়ী ১/২৭৮।)
৪। নবী এর উপর দরূদ পাঠকারীর তখনই তার উপর ফেরেস্তাদের দোয়া:
আমের বিন রাবিআ (রাদিআল্লাহু আনহুমা ) হতে বর্ণিত, তিনি নবী (সাঃ) হতে বর্ণনা করেন: তিনি তার বর্ণনায় বলেন: কোন মুসলিম যখন আমার উপর দরূদ পাঠ করবে, তখনই তার জন্য ফেরেস্তা দোয়া করবে। এখন মানুষের ইচ্ছা সে বেশী করে দরূদ পাঠ করুক আর অল্প দরূদ পাঠ করুক।
সুনানে ইবনে মাজাহ, নামায প্রতিষ্ঠা করা অধ্যায়, নবী (সাঃ) এর উপর দরূদ পাঠের ফযিলত পরিচ্ছেদ, হাদীস নং ৮৯৪, ১/১৬৪। এবং শায়খ আলবানী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। (দেখুন: সহীহ সুনানে ইবনে মাজাহ ১/১৫০।
৫। এটি দোয়া কবুলের একটি কারণ:
আব্দুল্লাহ হতে বর্ণিত, তিনি তার বর্ণনায় বলেন: আমি নামায আদায় করছিলাম, আর নবী ও আবু কবর ও উমার (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) তার কাছে ছিলেন। আমি বসে আল্লাহর তায়ালার প্রশংসা ও নবী এর দরূদ পাঠ করে, নিজের জন্য দোয়া করছিলাম। অতঃপর নবী বললেন: এখন তুমি চাও তোমাকে দেয়া হবে। (২বার) অর্থাৎ তুমি প্রার্থনা করো, তোমার প্রার্থনা কবুল করা হবে ।
(দেখুন: সহীহ সুনানে তিরমিজী, দোয়ার পূর্বে আল্লাহর প্রশংসা ও নবী (সাঃ) এর উপর দরূদ পাঠ অধ্যায়, হাদীস নং ৪৮৬-৫৯৮; ১/১৮৪। এ হাদীস সম্পর্কে শায়খ আলবানী বলেন: হাদীসটি হাসান সহীহ। (দেখুন উল্লেখিত টীকা ১৮৪।)
৬। যে ব্যক্তি তার সকল দোয়াতে দরূদ পাঠ করবে তার গুনাহ মাফ হবে ও চিন্তা মুক্ত হবে:
উবাই বিন কাব (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) হতে বর্ণিত, তিনি তার বর্ণনায় বলেন: আমি বললাম: হে আল্লাহর রাসূল! আমি আপনার উপর বেশী বেশী দরুদ পাঠ করতে চাই, তবে আমি আমার জন্য দোয়ার কত অংশ আপনার দরুদের জন্য নির্দিষ্ট করব?
অর্থাৎ আমি নিজের জন্য দোয়া করার পরিবর্তে শুধু আপনার উপর দরূদই পড়ব। (দেখুন: তুহফাতুল আহওয়াজী ৭/১২৯।)
তিনি বলেন তোমার ইচ্ছানুযায়ী।
আমি বললাম, এক চতুর্থাংশ?
তিনি বললেন: তুমি যা চাও, তবে যদি বেশী অংশ দরুদ পড় তা তোমার জন্যই ভাল।
আমি আরজ করলাম: হে আল্লাহর রাসূল! আমি কি অর্ধেক দরূদ পড়ব?
তিনি বললেন: তুমি যা চাও, তবে যদি বেশী অংশ দরূদ পড় তা তোমার জন্যই ভাল।
আমি আরজ করলাম: আমি কি দুই তৃতীয়াংশ দরূদের জন্য নির্ধারণ করব?
তিনি বললেন: তুমি যা চাও, তবে যদি বেশী অংশ দরূদ পড় তা তোমার জন্যই ভাল।
আমি আরজ করলাম: হে আল্লাহ রাসূল! আমি কি নিজের জন্য দোয়া করার পরিবর্তে শুধু আপনার উপরই দরূদ পাঠ করব?
তিনি এরশাদ করলেন: যদি তাই কর, তা হবে তোমার চিন্তা মুক্তির জন্য যথেষ্ট ও পাপসমূহ ক্ষমা করা হবে।
জামে তিরমিজী, কিয়ামতের বর্ণনা অধ্যায়, ২৫৭৪, ৭/১২৯-১৩০ নং হাদীসের অংশ বিশেষ। ইমাম তিরমিজী ও শায়খ আলবানী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। (দেখুন: উল্লেখিত টীকা ৭/১৩০, ও সহীহ সুনানে তিরমিজী ২/২৯৯।)
“তোমার চিন্তা মুক্তির জন্য যথেষ্ট।” এর অর্থ হলো: তুমি যদি সর্বদায় আমার উপর দরূদ পাঠ করো, তবে দুনিয়া ও আখেরাতে চাওয়া-পাওয়ার সকল কিছুই পেয়ে যাবে।
তুহফাতুল আহওয়াজী; ৭/১৩০।
ইমাম আহমাদের বর্ণনায় এসেছে: নবী (সাঃ ) বলেন: তুমি যদি সর্বদায় আমার উপর দরূদ পাঠ করো, তবে আল্লাহ তায়ালা তোমার দুনিয়া ও আখেরাতের সকল প্রকার চিন্তার জন্য যথেষ্ট।
দেখুন: মুজাম্মাআ আযযায়েদাহ, দোয়া অধ্যায়, দোয়াতে ও অন্য সময় নবী এর উপর দরূদ পাঠ পরিচ্ছেদ ১০/১৬০। এ হাদীস সম্পর্কে হাফে হায়সামী বলেন: ইমাম আহমাদ ভাল সনদেই হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। (দেখুন উল্লেখিত টীকা ১০/১৬০।)
( ইমাম তবারাণীর বর্ণনায় এসেছে: তবে দুনিয়া ও আখেরাতের ব্যাপারে তোমার জন্য আল্লাহই যথেষ্ট।
উল্লেখিত টীকা হতে সংগৃহীত ১০/১৬০। হাফেয হায়সামী এ হাদীস সম্পর্কে বলেন: ইমাম তাবারানী হাদীসটিকে হাসান সনদে বর্ণনা করেছেন। (দেখুন: উল্লেখিত টীকা ১০/১৬০।)
৭। যে ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর উপর সকাল-সন্ধ্যায় দশবার দরূদ পাঠ করবে তার জন্য তাঁর সুপারিশ:
আবুদ দারদা (সাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি তার বর্ণনায় বলেন, রাসূলুল্লাহ এরশাদ করেছেন: যে ব্যক্তি আমার উপর সকাল- সন্ধ্যায় দশবার করে দরূদ পাঠ করবে, সে ব্যক্তি কিয়ামতে আমার সুপারিশ পাবে ।
উল্লেখিত টীকা হতে সংগৃহীত, দোয়া অধ্যায়, সন্ধ্যায় কোন দোয়া পাঠ করবে পরিচ্ছেদ ১০/১৬০। এ হাদীস সম্পর্কে হাফেয হায়সামী বলেন: ইমাম তাবারানী এ হাদীসটিকে বর্ণনা করেছেন, তার মধ্যে একটির সনদ ভাল এবং বর্ণনাকারীরা সবাই নিখুঁত। (দেখুন: উল্লেখিত টীকা ১০/১৬০।)
৮। যে ব্যক্তি বেশী বেশী নবী (সাঃ) উপর দরূদ পাঠ করবে সেই কিয়ামতের দিন তার বেশী নিকটে থাকবে:
ইবনে মাসউদ হতে বর্ণিত, তিনি তার বর্ণনায় বলেন: রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেছেন: যে ব্যক্তি আমার উপর যত বেশী দরূদ পাঠ করবে সে তত বেশী আমার নিকটতম হবে।
জামে তিরমিজী, বিতর নামায অধ্যায়, নবী (সাঃ) এর উপর দরূদ পাঠের ফযিলত পরিচ্ছেদ, হাদীস নং ৪৮২, ২/৪৯৫-৪৯৬; আরো দেখুন: আল এহসান ফি তাকরীবে সহীহ ইবনে হিব্বান, কিতাবুর রাকায়েক, দোয়ার অধ্যায়, যে ব্যক্তি বেশী বেশী নবী (সাঃ) এর উপর দরূদ পাঠ করবে, কিয়ামত দিবসে সে তত নবীর নিকটতম হবে পরিচ্ছেদ, হাদীস নং ৯১১, ৩/১৯২ এবং হাদীসের মূল শব্দগুলি তার। এ হাদীস সম্পর্কে শায়খ আলবানী বলেন: হাদীসটি হাসান গায়রিহী।
(দেখুন: সহীহ তারগীব ও তারহীব ২/২৮৪।)
0 Comments